ডিজিটাল প্লাটফর্ম ‘পাঠাও টেলিমেডিসিন’ সেবার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রতিমন্ত্রী এ কথা বলেন।
পলক জানান, করোনা পরিস্থিতিতে সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত করে ভাতা প্রদানের ক্ষেত্রে আঙুলের ছাপের পরিবর্তে ফেস রিকগনিশন প্রযুক্তি ব্যবহার করতে যাচ্ছে সরকার। ইতোমধ্যে বয়স্ক ও বিধবা ভাতা প্রদানে এ উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘ইতোমধ্যেই প্রভা, সহজ ও পাঠাও এর মতো প্রতিষ্ঠানগেুলো টেলিমেডিসিন সেবা চালু করছে। এটা শুধু প্রযুক্তির ব্যবহারই বাড়াচ্ছে না, ঝুঁকি ও খরচ কমাবে। বেশি সংখ্যক মানুষের কাছে সেবা পৌঁছে দিতে উৎসাহিত করবে।’
প্রতিটি জায়গায় প্রযুক্তির ব্যবহার হচ্ছে উল্লেখ করে খাবার ও স্বাস্থ্যের পর শিক্ষাসহ অনেক মৌলিক সেবায় পাঠাও যুক্ত হবে বলে প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন প্রতিমন্ত্রী।
তিনি বলেন, সরকার-বেসরকারি উদ্যোগের মাধ্যমে ডিজিটাল বাংলাদেশ গঠনে অন্য স্টার্টআপরাও পাঠাও এর মতো যুক্ত হবে।
পাঠাও সিইও হুসাইন এম ইলিয়াসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে এটুআই-ইউএনডিপির পলিসি অ্যাডভাইজর আনির চৌধুরী, ডিজিটাল হেলথ কেয়ার সল্যুশনের সহ-প্রতিষ্ঠাতা সাজিদ রহমান, মায়া’র প্রতিষ্ঠাতা সিইও আইভি রাসেল, মেডিকেল টিম লিড ডক্টর তানজিনা শারমিন, প্রাভা হেলথের প্রতিষ্ঠাতা প্রধান নির্বাহী সিল্ভানা সিনহা প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।